বিশ্বে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন শিশু অর্থাৎ প্রতি সাতজন শিশুর মধ্যে একজন শিশু
বাড়ির আঙিনায় দূষিত বায়ুর মধ্যে বসবাস করছে। জাতিসংঘের শিশু তহবিল
‘ইউনিসেফে’র নতুন এক প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এর মধ্যে
বাংলাদেশে বছরে ৮ হাজার ৫০০ শিশুর মৃত্যু হয়।
‘ক্লিয়ার দ্য এয়ার অব চিলড্রেন’-এই কার্যক্রমে ব্যবহৃত উপগ্রহ চিত্রে প্রথমবারের মতো ধরা পড়ে যে বাড়ির আঙিনায় বহু শিশু বায়ু দূষণের শিকার হচ্ছে।
মরক্কোর মারাকেশে কপ-২২-এর সম্মেলন শেষ হওয়ার এক সপ্তাহ পরই ইউনিসেফ এই চিত্র প্রকাশ করল। যে সম্মেলনে ইউনিসেফ বায়ুদূষণ কমাতে নিজ নিজ দেশে জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার জন্য বিশ্ব নেতাদের বলেছিল।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক অ্যান্থনি লেক বলেন, প্রতি বছর পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে ৬ লাখ শিশুর মৃত্যু হয়। তিনি বলেন, বায়ুদূষণ শুধু শিশুদের শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষতি করে না। এটি শিশুদের মস্তিষ্ককে স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বিশ্বের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার শিশুরাই এ ধরনের দূষিত বায়ুর মধ্যে বেশি বসবাস করছে। দক্ষিণ এশিয়ায় ৬২০ মিলিয়ন শিশু, আফ্রিকায় ৫২০ মিলিয়ন শিশু, পূর্ব এশিয়ায় ৪৫০ মিলিয়ন শিশু বাড়ির আঙিনায় বায়ু দূষণের শিকার হয়।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বাড়ির আঙিনায় বা বাড়ির ভেতরে বায়ু দূষণের ফলে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যু ঝুঁকি বেশি। বাংলাদেশে শতকরা ৮৯ শতাংশ বাড়িতে কাঠ, গবাদিপশুর বিষ্ঠা শুকিয়ে রান্নার জন্য ব্যবহার করা হয়।
এছাড়া প্রতিবেদনে ঘরের ভেতরের বায়ু দূষণের চিত্রও তুলে ধরা হয়। জ্বালানি, কয়লা, কাঠ দিয়ে রান্নার ফলে সৃষ্ট ধোঁয়া ও তাপে ঘরে বায়ুদূষণ হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলের কম আয়ের পরিবারের শিশুরাই এর বেশি শিকার। এজন্য বাংলাদেশে প্রতি বছর ৮ হাজার ৫০০ শিশুর মৃত্যু হয়।
‘ক্লিয়ার দ্য এয়ার অব চিলড্রেন’-এই কার্যক্রমে ব্যবহৃত উপগ্রহ চিত্রে প্রথমবারের মতো ধরা পড়ে যে বাড়ির আঙিনায় বহু শিশু বায়ু দূষণের শিকার হচ্ছে।
মরক্কোর মারাকেশে কপ-২২-এর সম্মেলন শেষ হওয়ার এক সপ্তাহ পরই ইউনিসেফ এই চিত্র প্রকাশ করল। যে সম্মেলনে ইউনিসেফ বায়ুদূষণ কমাতে নিজ নিজ দেশে জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার জন্য বিশ্ব নেতাদের বলেছিল।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক অ্যান্থনি লেক বলেন, প্রতি বছর পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে ৬ লাখ শিশুর মৃত্যু হয়। তিনি বলেন, বায়ুদূষণ শুধু শিশুদের শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষতি করে না। এটি শিশুদের মস্তিষ্ককে স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বিশ্বের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার শিশুরাই এ ধরনের দূষিত বায়ুর মধ্যে বেশি বসবাস করছে। দক্ষিণ এশিয়ায় ৬২০ মিলিয়ন শিশু, আফ্রিকায় ৫২০ মিলিয়ন শিশু, পূর্ব এশিয়ায় ৪৫০ মিলিয়ন শিশু বাড়ির আঙিনায় বায়ু দূষণের শিকার হয়।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বাড়ির আঙিনায় বা বাড়ির ভেতরে বায়ু দূষণের ফলে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যু ঝুঁকি বেশি। বাংলাদেশে শতকরা ৮৯ শতাংশ বাড়িতে কাঠ, গবাদিপশুর বিষ্ঠা শুকিয়ে রান্নার জন্য ব্যবহার করা হয়।
এছাড়া প্রতিবেদনে ঘরের ভেতরের বায়ু দূষণের চিত্রও তুলে ধরা হয়। জ্বালানি, কয়লা, কাঠ দিয়ে রান্নার ফলে সৃষ্ট ধোঁয়া ও তাপে ঘরে বায়ুদূষণ হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলের কম আয়ের পরিবারের শিশুরাই এর বেশি শিকার। এজন্য বাংলাদেশে প্রতি বছর ৮ হাজার ৫০০ শিশুর মৃত্যু হয়।